ক্লান্তির আঘাতে যে সূর্য নিভে গেছে
বসন্ত কিংবা ঘনিষ্ট উষ্ণতার লোভে আবার জাগিতে চাই; জ্বলিতে চায় কয়লার নির্বাণ।
মায়ের নীরবতাই জন্ম নেওয়া সেই গলাকাটা মাগরিব
স্নেহের আঙুলে রক্ত জড়ালেই আরো ঢের হেঁয়ালিপনাই বিড়বিড় করে মূহুর্তের নীল উচ্চারণ;
দেখছি কেমন করে রোজ বদলে যাচ্ছে আমাদের পিতাদের আয়ুরেখা।
আমাদের নিগূঢ় বন্দরে সন্তপ্ততার লেলিহান-
প্রেমদৃঢ়তাই প্রতীক্ষার নিবেদনে ঢেউয়ে উড়াচ্ছি বেদনার বিলাপ।
সবকটি নোঙ্গর ছেড়ে যাচ্ছে শোকের ব্যানারের মত অঘোর মাস্তুল।
যেন সর্বনাশের পয়গাম রেখে যেতে চাই অগ্র-প্রদোষে।
সীমান্ত ডুবে যায় সীমান্তে!
একদিন দেখা হল রেলের সরকারি হাসপাতালে!
আমরা যে পাগলকে হারিয়েছি কালের জোয়ারে
সেও কিঞ্চিৎ বেঁচে আছে প্রলয়ের টানেলে
জানালো; নিরানন্দের নাকি পাকস্থলী ছিলো না-
তবুও মগজের প্লেইটে কবিতা ক্ষুধা নিজের অবয়ব খেয়েছিলো দারুণ।
আমরা কেবল ঘনিষ্ঠ প্রবাহ-
হৃদয়ের কাছাকাছি অবিরাম নিঃসঙ্গতা।
Add Post